(গ) কাজের ধারা
১. উপকূলীয় অঞ্চলের কোনো নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে গমন করো।
২. গলদা চিংড়ির পোনা পাওয়া যায় এমন স্থান নির্বাচন করো।
৩. টিনের থালায় পানিসহ কিছু পোনা নিয়ে সেগুলো সুস্থ ও সবল কিনা তা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করো।
৪. এবার বিক্রয় কেন্দ্র থেকে সংগৃহীত পোনা গুলো পানিভর্তি মেজারিং ফ্লাস্কে করে পরীক্ষাগারে নিয়ে আসো।
৫. পরীক্ষাগারে এসে মেজারিং ফ্লাস্ক থেকে কিছু পোনা পানিসহ টিনের থালায় রাখো।
৬. ড্রপারের সাহায্যে ১টি পোনা পানিসহ ট্রেতে রক্ষিত গ্লাস স্লাইডের উপরিতলে রাখ এবং স্লাইডের উপর একফোঁটা পরিশ্রুত পানি দাও।
৭. এবার আতশ কাঁচ দিয়ে পোনাটি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করো।
৮. পোনার শনাক্তকরণ বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যবহারিক খাতায় লিপিবদ্ধ করো।
৯. পেন্সিল দিয়ে পোনার চিত্র ব্যবহারিক খাতায় অঙ্কন করো।
১০. অনুশীলনকৃত কার্যক্রম ধারাবাহিক ভাবে ব্যবহারিক খাতায় লিপিবন্ধ করো।
সতর্কতা
পোনার গায়ে যাতে ক্ষতের সৃষ্টি না হয় তাই খুব সাবধানতার সাথে শনাক্তকরণ সম্পন্ন করতে হবে।
আত্মপ্রতিফলন
প্রাকৃতিক উৎস থেকে গলদা পোনা সংগ্রহ ও শনাক্তকরণে দক্ষতা অর্জিত হয়েছে/হয় নাই/আবার অনুশীলন করতে হবে।